• শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৪৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বাঙ্গি খেলে ওজন কমবে, পাবেন আরও ৯টি বিশেষ উপকার মোবাইল চোরাকারবারি ও ছাত্রলীগ নেতা সুমনের করা মিথ্যা মামলায় সাংবাদিক শাহীন’র জামিন বরুড়া চালিতাতলী দারুস সুন্নাহ আলিম মাদ্রাসার দাখিল পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান বরুড়া হাজী নোয়াব আলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া মাহফিল সাহারপদুয়া পূর্ব পাড়া জামে মসজিদের শুভ উদ্বোধন মাথায় গুলি নিয়েই চলে গেল জুলাই আন্দোলনে আহত কিশোর জিনসার আল কোরআন হাফেজিয়া মাদানী মাদ্রাসার ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরুড়ায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও সামাজিক সংগঠন রক্তঋণ এর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত দৈনিক ভোরের ডাক ও নিউজ অল বাংলাদেশ ২৪.কম এর সৌদি আরব রিয়াদ প্রতিনিধিত্ব পেয়েছেন রোটা: ওমর ফারুক বরুড়ায় বিদেশ ফেরতদের পুনরেকত্রীকরণ শীর্ষক কর্মশালা

নারীদের অনিয়মিত মাসিক কেন হয়, প্রতিকারে কী করবেন?

Riaz Uddin Rana / ৪৬ Time View
Update : শুক্রবার, ৭ জুন, ২০২৪
ডা. আয়েশা আক্তার। ফাইল ছবি

ডা. আয়েশা আক্তার

ঋতুচক্রে মেয়েদের স্বাভাবিক পিরিয়ডের সময়কাল ধরা হয় ২৮ দিন। এই ২৮ দিন পর পর পিরিয়ড হওয়াকে স্বাভাবিক ঋতুচক্র ধরা হয়।

২৮ দিনের সাত দিন আগে বা ৭ দিন পরও যদি হয় তা স্বাভাবিক ঋতুচক্র বলা হয়। যদি মাসিক ৩৫ দিনের বেশি অর্থাৎ যে সময় মেয়েদের মাসিক হওয়ার কথা (প্রত্যেক মাসে একটা নির্দিষ্ট দিনে) তার ১০ দিন বা ১৫ দিন পর হয় অথবা অনেকের ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন মাসের ব্যবধান হয়ে থাকে, তাহলে এই ঋতুচক্রকে অনিয়মিত ঋতুচক্র বলা হয়।

বেশ কিছু কারণে অনিয়মিত মাসিক ( irregular menstruation)  হতে পারে-

১. ওজন বেড়ে যাওয়া
২. পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম
৩. মানসিক চাপ
৪. জরায়ু টিউমার
৫. এন্ডোমেট্রিওসিস
৬. থাইরয়েড হরমোনের তারতম্য- ইত্যাদি।

অনিয়মিত মাসিকের কারণে দুই ধরনের সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। প্রধান সমস্যা হলো—

সন্তান ধারণের ক্ষমতা কমে যায় ও অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ হয়ে থাকে।

করণীয়

*অনিয়মিত মাসিক প্রতিরোধের সবচেয়ে উত্তম পন্থা হচ্ছে- যার ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি সেটি অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে হবে।

*ফাস্টফুড বা জাঙ্ক ফুডজাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।

*স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।

*নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

*নিয়ম করে রোজ ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা রাতে ঘুমাতে হবে।

আর একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে। যে কোনো রোগের ক্ষেত্রে শুরুতেই পরামর্শ নিতে হবে।

যখন মাসিক অনিয়মিত হচ্ছে, শুরুতেই গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে গিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। যদি হরমোনের তারতম্য দেখা যায়, তা হলে সে অনুযায়ী চিকিৎসা দিয়ে থাকে, যাতে পরবর্তীতে মাসিক নিয়মিত হওয়া, বাচ্চা নিতে সমস্যা না হয়।
লেখক: আয়েশা আক্তার
সহকারি পরিচালক
২৫০ শয্যার টিবি হাসপাতাল।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর